দারুণ বোলিং করে দলকে জয়ের পথে অনেকখানিই এগিয়ে দিয়েছিলেন পাকিস্তানের বোলাররা। ইংল্যান্ডকে বেঁধে ফেলেছিলেন মাত্র ২১১ রানেই। জবাবে ব্যাট করতে নেমেও পাকিস্তান দেখাচ্ছে দারুণ দাপট। ১১৮ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথে অনেকখানি এগিয়ে দিয়েছেন ফখর জামান ও আজহার আলী। ২২তম ওভারে এসে ইংল্যান্ড পেয়েছে প্রথম সাফল্য।
আদিল রশিদ আউট করেছেন ৫৭ রান করা ফখর জামানকে। দ্বিতীয় উইকেটে ৫৫ রানের জুটি গড়েছিলেন আজহার আলী ও বাবর আজম। ৩৩তম ওভারে ইংল্যান্ড যখন দ্বিতীয় সাফল্যটি পেয়েছে, ততক্ষণে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিতই করে ফেলেছে পাকিস্তান। ৭৬ রান করে ফিরে গেছেন আজহার। শেষ কাজটা অনায়াসেই সেরেছেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ হাফিজ। ৩৮ রান করে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছেড়েছেন বাবর। অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান হাফিজ অপরাজিত ছিলেন ৩১ রান করে।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো নৈপুণ্য দেখাতে পারেননি স্বাগতিক ইংল্যান্ড। জুনায়েদ খান, হাসান আলী ও অভিষিক্ত রুম্মান রইসের দারুণ বোলিংয়ে বড় কোনো জুটিই গড়ে তুলতে পারেননি ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যানরা। তৃতীয় উইকেটে জো রুট ও ওয়েন মরগানের ৪৮ রানের জুটিটিই ছিল ইংলিশ ইনিংসের সর্বোচ্চ রানের জুটি। অর্ধশতকও করতে পারেননি কোনো ইংলিশ ব্যাটসম্যান। সর্বোচ্চ ৪৬ রানের ইনিংসটি এসেছে জো রুটের ব্যাট থেকে।
পাকিস্তানের পক্ষে দারুণ বোলিং করেছেন হাসান আলী। ১০ ওভার বল করে মাত্র ৩৫ রানের বিনিময়ে তিনটি উইকেট নিয়েছেন এই ডানহাতি পেসার। রুম্মান ও জুনায়েদের ঝুলিতে গেছে দুটি করে উইকেট।
১৮ জুন ওভালে শিরোপা জয়ের অন্তিম লড়াইয়ে পাকিস্তানের প্রতিপক্ষ হবে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত অথবা বাংলাদেশ।
 

 

 
 
 
 
 
 
 
 color: #0288d1;
">Learn More →
    color: #0288d1;
">Learn More →
No comments:
Post a Comment