যশোর শহরের পালবাড়ি এলাকায় রয়েল কমিউনিটি সেন্টারে ওয়ান-টেন জুয়ার বোর্ডে প্রতিদিন উড়ছে অন্তত ৪ কোটি টাকা। জেলা পুলিশ লাইনের অদূরে জমজমাট এই নিষিদ্ধ জুয়ার আসর বসলেও এ নিয়ে প্রশাসনের কোনো মাথাব্যথা নেই। আর এই সুযোগে একদিকে আয়োজকরা লুটছে কোটি কোটি টাকা, অন্যদিকে, জুয়ার নেশায় নিঃস্ব হচ্ছে এক শ্রেণির যুবসমাজ।
স্থানীয়দের অভিযোগে জানা গেছে, যশোর জেলা পুলিশ লাইনের অদূরে পালবাড়ি এলাকার রয়েল কমিউনিটি সেন্টারে প্রতিদিন রাত ৮টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত চলছে জমজমাট নিষিদ্ধ ওয়ান-টেন জুয়ার আসর। পবিত্র রমজান মাসেও এর বিরাম নেই। প্রতিরাতে একাধিক জুয়ার বোর্ডে উড়ছে অন্তত ৪ কোটি টাকা।
সূত্র জানিয়েছে, গোপালগঞ্জের বাসিন্দা আলম নামে এক ব্যক্তি এই জুয়ার আসর চালান। তিনি সামনে থাকলেও পেছনে রয়েছেন প্রভাবশালী এক কর্তাব্যক্তি। তার ছায়াতলে চলে এ জুয়ার আসর। রাত হতে না হতেই যশোর শহর, বেনাপোল, নওয়াপাড়াসহ আশপাশের জেলার অর্থশালী ব্যক্তিরা প্রতিরাতে ‘টাকার বস্তা’ নিয়ে হাজির হন রয়েল কমিউনিটি সেন্টারে। এক রাতেই ধনী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে মধ্যরাত অবধি তারা জুয়ার বোর্ডে উড়িয়ে যান লাখ লাখ টাকা। রাত শেষে জুয়াড়িদের স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেলেও টাকার বস্তা চলে যায় আয়োজকদের হাতে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, জুয়ার নেশায় বিভোর হয়ে একশ্রেণির যুবক নানা কায়দায় টাকা জোগাড় করে ছুটছে ওই আসরে। এতে অনেক পরিবার ও এলাকায় বিশৃঙ্খলাও সৃষ্টি হচ্ছে। পবিত্র রমজান মাসেও এই জুয়ার বিরাম নেই। আর পুলিশ প্রশাসনের নাকের ডগায় এ আসর বসলেও এদিকে তাদের কোনো দৃষ্টি নেই।
সূত্রঃ অনলাইন।
স্থানীয়দের অভিযোগে জানা গেছে, যশোর জেলা পুলিশ লাইনের অদূরে পালবাড়ি এলাকার রয়েল কমিউনিটি সেন্টারে প্রতিদিন রাত ৮টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত চলছে জমজমাট নিষিদ্ধ ওয়ান-টেন জুয়ার আসর। পবিত্র রমজান মাসেও এর বিরাম নেই। প্রতিরাতে একাধিক জুয়ার বোর্ডে উড়ছে অন্তত ৪ কোটি টাকা।
সূত্র জানিয়েছে, গোপালগঞ্জের বাসিন্দা আলম নামে এক ব্যক্তি এই জুয়ার আসর চালান। তিনি সামনে থাকলেও পেছনে রয়েছেন প্রভাবশালী এক কর্তাব্যক্তি। তার ছায়াতলে চলে এ জুয়ার আসর। রাত হতে না হতেই যশোর শহর, বেনাপোল, নওয়াপাড়াসহ আশপাশের জেলার অর্থশালী ব্যক্তিরা প্রতিরাতে ‘টাকার বস্তা’ নিয়ে হাজির হন রয়েল কমিউনিটি সেন্টারে। এক রাতেই ধনী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে মধ্যরাত অবধি তারা জুয়ার বোর্ডে উড়িয়ে যান লাখ লাখ টাকা। রাত শেষে জুয়াড়িদের স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেলেও টাকার বস্তা চলে যায় আয়োজকদের হাতে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, জুয়ার নেশায় বিভোর হয়ে একশ্রেণির যুবক নানা কায়দায় টাকা জোগাড় করে ছুটছে ওই আসরে। এতে অনেক পরিবার ও এলাকায় বিশৃঙ্খলাও সৃষ্টি হচ্ছে। পবিত্র রমজান মাসেও এই জুয়ার বিরাম নেই। আর পুলিশ প্রশাসনের নাকের ডগায় এ আসর বসলেও এদিকে তাদের কোনো দৃষ্টি নেই।
সূত্রঃ অনলাইন।
No comments:
Post a Comment