নড়াইলে এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করে দশদিন আটকে রেখে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ধর্ষক আল-আমিনকে শনিবার রাত দশ টায় লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় চত্বর থেকে আটক করে রোববার (৫ মার্চ) আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ সময় অষ্টম শ্রেণির ওই ছাত্রীকেও উদ্ধার করা হয়। অপরদিকে মেয়েটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এক সন্তানের জনক আল-আমিন লোহাগড়া উপজেলার কামঠানা গ্রামের রেজাউল শেখের ছেলে।
পারিবারিক ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, লোহাগড়া উপজেলার ঝিকড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকা থেকে নড়াইল সদরের কামালপ্রতাপ এসজে ইউনিয়ন ইনস্টিটিউটের অষ্টম শ্রেণির স্কুলছাত্রীকে ২২ ফেব্রুয়ারি অপহরণ করে আল-আমিন নামে এক বখাটে যুবক। লোহাগড়ার চরআড়িয়ারা গ্রামে আল-আমিন তার এক আত্মীয় বাড়িতে স্কুলছাত্রীকে আটকে রেখে পাশবিক নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায় । একপর্যায়ে গত শনিবার (৪ মার্চ) বিকেলে লক্ষ্মীপাশা বাসস্ট্যান্ডে স্কুলছাত্রীর পরিচিত এক যুবকের (আল আমিন) সঙ্গে তাকে দেখতে পেয়ে দু’জনকে হাতেনাতে ধরে ফেলে। পরে আল-আমিন এবং ওই ছাত্রীর পরিবারের সদস্যদের খবর দেয়া হয়। বিষয়টি মিমাংসার জন্য দুই পরিবারের সদস্যরা লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে বৈঠকে বসেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিষয়টির কোনো সুরাহা না হওয়ায় আল-আমিনকে পুলিশে সোপর্দ এবং স্কুলছাত্রীকে হেফাজতে রাখা হয়। জানা যায়, প্রায় দুই বছর আগে কামালপ্রতাপ এসজে ইউনিয়ন ইনস্টিটিউটের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে আমিন শেখের সঙ্গে পরিচয় হয় ওই ছাত্রীর। এরপর মুঠোফোনে তাদের প্রায়ই কথা হতো। স্ত্রী ও সন্তানের পরিচয় গোপন রেখে আল-আমিন ওই ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দেখায়। বিয়েতে রাজি না হওয়ায় সুযোগ বুঝে আল-আমিন তাকে অপহরণ করে। স্কুলছাত্রী জানায়, অপহরণের পর দশদিন আটকে রেখে আল-আমিন তাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে প্রতিদিন একাধিকবার ধর্ষণ করেছে। লোহাগড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগে আল-আমিনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।তদন্ত চলছে।
পারিবারিক ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, লোহাগড়া উপজেলার ঝিকড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকা থেকে নড়াইল সদরের কামালপ্রতাপ এসজে ইউনিয়ন ইনস্টিটিউটের অষ্টম শ্রেণির স্কুলছাত্রীকে ২২ ফেব্রুয়ারি অপহরণ করে আল-আমিন নামে এক বখাটে যুবক। লোহাগড়ার চরআড়িয়ারা গ্রামে আল-আমিন তার এক আত্মীয় বাড়িতে স্কুলছাত্রীকে আটকে রেখে পাশবিক নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায় । একপর্যায়ে গত শনিবার (৪ মার্চ) বিকেলে লক্ষ্মীপাশা বাসস্ট্যান্ডে স্কুলছাত্রীর পরিচিত এক যুবকের (আল আমিন) সঙ্গে তাকে দেখতে পেয়ে দু’জনকে হাতেনাতে ধরে ফেলে। পরে আল-আমিন এবং ওই ছাত্রীর পরিবারের সদস্যদের খবর দেয়া হয়। বিষয়টি মিমাংসার জন্য দুই পরিবারের সদস্যরা লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে বৈঠকে বসেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিষয়টির কোনো সুরাহা না হওয়ায় আল-আমিনকে পুলিশে সোপর্দ এবং স্কুলছাত্রীকে হেফাজতে রাখা হয়। জানা যায়, প্রায় দুই বছর আগে কামালপ্রতাপ এসজে ইউনিয়ন ইনস্টিটিউটের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে আমিন শেখের সঙ্গে পরিচয় হয় ওই ছাত্রীর। এরপর মুঠোফোনে তাদের প্রায়ই কথা হতো। স্ত্রী ও সন্তানের পরিচয় গোপন রেখে আল-আমিন ওই ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভন দেখায়। বিয়েতে রাজি না হওয়ায় সুযোগ বুঝে আল-আমিন তাকে অপহরণ করে। স্কুলছাত্রী জানায়, অপহরণের পর দশদিন আটকে রেখে আল-আমিন তাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে প্রতিদিন একাধিকবার ধর্ষণ করেছে। লোহাগড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম জানান, স্কুলছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগে আল-আমিনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।তদন্ত চলছে।
No comments:
Post a Comment